If You face any problem while reading any article please see this in Desktop mode

The eroded land forms of the river,Gorges Canyons,Delta Horse Shoe Lake in Bengali full details ( নদীর ক্ষয়জাত ভূমিরূপ)

 

The eroded land forms of the river,Gorges Canyons,Delta Horse Shoe Lake in Bengali full details ( নদীর ক্ষয়জাত ভূমিরূপ)

 

The eroded land forms of the river,Gorges Canyons,Delta Horse Shoe Lake in Bengali full details ( নদীর ক্ষয়জাত ভূমিরূপ)

Today topic is The eroded land forms of the river,Gorges Canyons,Delta Horse Shoe Lake in Bengali full details for ssc, ntpc, chslt for upsc wbcs, ssc, ntpc, . this will help all aspirants in exam conduct by ssc, wbpsc,rrb, this is in bengali language. .  

if you have any inquiry comment below. join our telegram channel for regular update.  


Today topic is The eroded land forms of the river,Gorges Canyons,Delta Horse Shoe Lake in Bengali full details for ssc, ntpc, chslt for upsc wbcs, ssc, ntpc, . this will help all aspirants in exam conduct by ssc, wbpsc,rrb, this is in bengali language. .  

*if you have any inquiry comment below. join our telegram channel for regular update.  

 নদীর ক্ষয়জাত ভূমিরূপ

 



 নদী প্রধানত জলপ্রবাহজনিত , অবঘর্ষজনিত , ঘর্ষণজনিত দ্রবণজনিত ক্ষয়ের মাধ্যমে ক্ষয়কার্য করে থাকে নদীর এই ক্ষয়কার্য প্রধানত পার্বতা প্রবাহেলক্ষ্য করা যায় নদীর পার্বত্য প্রবাহেক্ষয়জাতভূমিরূপগুলি হলাে

 গিরিখাত ( Gorges ) 

সংজ্ঞা উৎপত্তি : নদীর পার্বত্য প্রবাহে খাড়া ঢালের জন্য নদীগুলি অত্যন্ত দ্রুতগতিতে প্রবাহিত হয় এবং কঠিন শিলা গঠিত উপত্যকার পার্শ্ব দেশ ক্ষয় করতে না পেরে নদীর তলদেশ বেশি ক্ষয়প্রাপ্ত হয় ফলে নদীবক্ষে শিলাখণ্ডের ঘর্ষণে যে ইংরেজি ‘ y অক্ষরের ন্যায় গভীর খাতের সৃষ্টিহয় , তাকে গিরিখাত বলে  

বৈশিষ্ট্য : 

[ i ] গিরিখাত গভীর সংকীর্ণ হয়

 [ i ] গিরিখাতের দু - পাশের দেওয়াল অত্যন্ত খাড়া হয়

 [ i ] গিরিখাত প্রধানত নদীর নিম্নক্ষয়ের দ্বারা হয়ে থাকে

 উদাহরণ : পেরুর কলকা নদীর গিরিখাত 4075 মিটার গভীর এছাড়া চিনের ইছাং নদীর গিরিখাতটি উল্লেখযােগ্য

ক্যানিয়ন ( Canyons ) 

সংজ্ঞা উৎপত্তি : শুষ্ক মরু অঞ্চলে বা মালভূমি অঞ্চলে বৃষ্টিপাতের অভাবে পার্শ্বক্ষয় একেবারেই হয় না এই অঞ্চলের কোমল শিলার ওপর খরস্রোতা নদী বয়ে গেলে নিম্নক্ষয়ের ফলে খাড়া পাড় বিশিষ্ট্য যে সংকীর্ণ সুগভীর খাতের সৃষ্টি হয় তাকে ক্যানিয়ন বলে ক্যানিয়ন একটি স্পেনীয় শব্দ ক্যানন ( canon ) থেকে এসেছে , যার অর্থ হলাে ‘ tube '  


বৈশিষ্ট্য : [ i ] ক্যানিয়ন দেখতে ইংরজি + অক্ষরের ন্যায় [ i ] ক্যানিয়ন কেবলমাত্র মরু অঞ্চলে লক্ষ্য করা যায় [ i ] জলপ্রবাহের পরিমাণ কম থাকলে ক্যানিয়ন সৃষ্টি ভালাে হয়

 উদাহরণ : আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের কলেরাডাে নদীরএ্যান্ড ক্যানিয়ন পৃথিবীর দীর্ঘতম ক্যানিয়ন এই ক্যানিয়নটি 1.6 কিমি গভীর , 6-৪কিমি চওড়া এবং 415 কিমি দীর্ঘ



আবদ্ধ শৈলশিরা ( Interlocking Spur )

সংজ্ঞা উৎপত্তি : পার্বত্য অঞলে অনেক সময় এমন কিছু অভিক্ষিপ্তাংশ অবস্থান করে যেগুলিকে নদী ক্ষয় করতে না পেরে এড়িয়ে আঁকাবাঁকা পথে প্রবাহিত হয় ফলে নদীর গতিপথে আড়াআড়িভাবে শৈলশিরাগুলি এমনভাবে অবস্থান করে যে দূর থেকে নদীপ্রবাহ চোখে দেখা যায় না একে আবদ্ধ শৈলশিরা বা শৃঙ্খলিত শৈলশিরা বলে


বৈশিষ্ট্য :

[ i ] নদীর গতিপথে অভিক্ষিপ্তাংশগুলি কুমিরের দাঁতের মতাে দেখতে লাগে  

[ i ] নদী উপত্যকাগুলি পরস্পরের বিপরীত দিক থেকে মিলিত হয়  

উদাহরণ : কুলু থেকে মনিকরণের পথে বিপাশা নদীতে এরূপ ভূমিরূপ লক্ষ্য করা যায়  


কর্তিত শৈলশিরা ( Truncated Spur ) 

সংজ্ঞা উৎপত্তি : নদীর পার্বত্যগতিতে ভূমির ঢাল হঠাৎ বৃদ্ধি পেলে নদীর ক্ষয় করার ক্ষমতা বেড়ে যায় ফলে তীব্র জলস্রোতের প্রভাবে নদীপথে অবস্থিত শৈলশিরাগুলিকে ব্যাপকভাবে ক্ষয়প্রাপ্ত করে নদী তার পথ করে নেয় এবং সােজাপথে চলে তখন নদীর দুপাশের কাটা শৈলশিরাগুলি খাড়া ঢালে দাঁড়িয়ে থাকে এদের কর্তিত শৈলশিরা বলে বৈশিষ্ট্য : [ i ] নদীর গতিপথে ঢালের পরিবর্তন হয় [ i ] কর্তিত শৈলশিরার জন্য নদীর নিম্নক্ষয় দায়ী  

উদাহরণ : হিমালয়ের পর্বত্য অঞ্চলে তিস্তা , তাের্সা , মহানন্দা নদীতে কর্তিত শৈলশিরা দেখা যায়  



জলপ্রপাত ( Waterfalls ) 

সংজ্ঞা :(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

নদীর গতিপথে হঠাৎ ঢালের পরিবর্তন বা গতি বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে জলতলের যে পার্থক্য লক্ষ্য করা যায় এবং ওই খাড়া ঢাল বরাবর জল নীচে পড়লে তাকে জলপ্রপাত বলে  

উৎপত্তি : [ i ] . নদীর গতিপথে কঠিন কোমল শিলার আড়াআড়ি অবস্থান অসম ক্ষয় [ i ] নদীর গতিপথে আড়াআড়ি চ্যুতির সৃষ্টি হলে [ i ] হিমবাহের ক্ষয়ে সৃষ্ট ঝুলন্ত উপত্যকার মধ্য দিয়ে পতন ঘটলে জলপ্রপাত সৃষ্টি হয় বৈশিষ্ট্য : [ i ] জলপ্রপাত শিলাস্তরের অনুভূমিক বাউল্লম্ব অবস্থানের ওপর নির্ভর করে [ i ] জলপ্রপাত কোন্ অঞ্চলে এককভাবে বা সারিবদ্ধভাবে অবস্থান করতে দেখা যায় [ i ] জলপ্রপাতে বিপুল জলরাশি যখন প্রবল গতিতে ফুলে ফেঁপে প্রবাহিত হয় , তখন তাকেক্যাটারাক্টবলে [ iv ] জলপ্রপাতের জলধারা বেশ কয়েকটি ধাপের মাধ্যমে নীচে নামতে থাকলে তখন তাকে , কাসকেড়বলে উদাহরণ : আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র কানাডার সংযােগস্থলে নায়াগ্রা জলপ্রপাত পৃথিবী বিখ্যাত


খরস্রোত ( Rapids ) 

সংজ্ঞা উৎপত্তি : নদীর গতিপথে যদি কঠিন কোমল শিলাস্তর উল্লম্বভাবে অবস্থার করে , তাহলে কঠিন শিলা অপেক্ষা কোমল শিলা বেশি ক্ষয়প্রাপ্ত হয় এবং নদী ধাপে ধাপে দ্রুত নীচের দিকে এগিয়ে আসতে থাকে এই ধরনের ভূমিরূপকে বলা হয় খরস্রোত  

বৈশিষ্ট্য : [ i ] খরস্রোতের ঢাল খুব কম হয় [ i ] খরস্রোতখুব ধীরগতি সম্পন্ন  

উদাহরণ : নীলনদের গতিপথে আটবারা থেকে আসােয়ান পর্যন্ত ছয়টি স্থানে খরস্রোত দেখা যায়  

প্লাঞ্জপুল ( Plunge Pool ) 

সংজ্ঞা : জলপ্রপাতের পাদদেশে জলস্রোতের সঙ্গে পতিত প্রস্তর খণ্ডের আঘাতে কেটি গােলাকার গর্তের সৃষ্টি হয় পরবর্তীকালে জলের ঘর্ষণের ফলে ওই গর্তের আকার বড়াে হতে থাকে এই ধরনের গর্তকে বলা হয় প্লাঞ্জপুল বা প্রপাত কূপ  

বৈশিষ্ট্য : [ i ] প্লাঞ্জপুল - এর গভীরতা নির্ভর করে জলপ্রপাতের জলের পরিমানের ওপর [ i ] প্লাঞ্জপুল পরে আয়তনে বড়াে হয়ে জলপ্রপাতের পশ্চাৎ অপসারণ ঘটায় উদাহরণ : নায়াগ্রা জলপ্রপাতে এইরকম প্লাঞ্জপুল লক্ষ্য করা যায়

পটহােল বা মন্থকূপ ( Pot Holes ) 

সংজ্ঞা: নদীর উচ্চগতিতে জলস্রোতে বাহিত শিলাখণ্ডগুলি অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় নদীর তলদেশ ক্ষয় করে ছােটো ছােটো বর্তুলাকার গর্তের সৃষ্টি করে জল ঘূর্ণী সৃষ্ট এরূপ গােলাকার গর্তকে বলা হয় মন্থকূপ

বৈশিষ্ট্য : [ j ] অবঘর্ষ বুদবুদ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এই গােলাকার গর্তের সৃষ্টি হয় [ i ] মন্থকূপের পরিধি কয়েক সেমি থেকে কয়েক কিমি হয় [ iii ] মন্থকূপের গভীরতা পরিধি থেকে বেশি হয়  

উদাহরণ : খরকাই নদীর গতিপথে অসংখ্য মন্থকূপ দেখা যায়


 নদীর সয়জাত ভূমিরূপ 

 নদী প্রধানত মধ্য নিম্নগতিতে সঞ্জয়কার্য করে থাকে মধ্য নিম্নগতিতে নদী প্রধানত পার্শ্বক্ষয়ের মাধ্যমে যে সমস্ত ভূমিরূপ সৃষ্টি করে তা হলাে— » 

পলল শঙ্কু ( Alluvial Cone ) 

সংজ্ঞা : নদীর মধ্যগতিতে পর্বতের পাদদেশে নদীবাহিত নুড়ি , কাকড় , বালি , প্রস্তরখণ্ড প্রভৃতি সঞ্চিত হয়ে শঙ্কু আকৃতির যে ভূমিরূপ সৃষ্টি করে , তাকে পলল শঙ্কু ( Alluvial Cone ) বলে

 বৈশিষ্ট্য : [ i ] পলল শঙ্কু 1-15 ° ঢালযুক্ত হয় [ i ] পলল শঙ্কুতে জল কম অবস্কর বেশি থাকে [ i ] পলল শঙ্কু সাধারণত মােচার আকৃতিবিশিষ্ট হয়

 উদাহরণ : ভারতের কোশী নদীতে এরূপ ভূমিরূপ দেখা যায় » 

পলল ব্যজনী ( Alluvial Fan ) 

সংজ্ঞা : পলল শঙ্কু নদী বিধৌত হলে অর্ধগােলাকার আকৃতিতে বিভক্ত হয় এবং হাতপাখা সদৃশ দেখতে হয় একে পলল ব্যজনী ( Alluvial Fan ) বলে অনেকগুলি পলল ব্যজনী যুক্ত হয়ে পলিম গঠন করে

বৈশিষ্ট্য : [ i ] পলল ব্যজনীর ঢাল খুব কম হয় 1-5 [ ii ] পলল ব্যজনী ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র বালি দ্বারা গঠিত হয় [ i ] পলল ব্যজনীতে অবস্কর এর থেকে জল বেশি থাকে [ iv ] পলল ব্যজনীতে আয়তন কয়েক কিমি পর্যন্ত হয় [ v ] পলল ব্যজনীতে আকৃতি গােলাকার বা ধনুকাকৃতি হয়  


উদাহরণ : ঘর্ঘরা , গণ্ডক প্রভৃতি নদীতে পলল ব্যজনী দেখা যায়

 

প্লাবন সমভূমি ( Flood Plain )

 সংজ্ঞা উৎপত্তি : মধ্য বা সমভূমি প্রবাহে নদীর ঢাল কম হওয়ায় নদীবাহিত উপাদানসমূহ নদীগর্ভে সঞ্চিত হয়ে নদীখাত ভরাট হয় এর ফলে নদী খাতের জলবহন ক্ষমতা হ্রাস পায় এবং বর্ষাকালে অতিরিক্ত জলপ্রবাহ নদীর দুইতীরকে প্লাবিত করে , এভাবে নদীর উভয়তীরে পলি সঞ্চিত হয়ে যে সমভূমি সৃষ্টি করে , তাকে প্লাবন ভূমি বলে বৈশিষ্ট্য : [ i ] এগুলিকে বন্যাগঠিত সমভূমিও বলে [ i ] নদীর নিম্ন অববাহিকায় প্লাবনভূমি সৃষ্টি হয় [ ii ] প্লাবনভূমিতে স্বাভাবিক বাঁধ , জলাভূ মি প্রভৃতি দেখা যায়  

উদাহরণ : গঙ্গ , ব্রহ্মপুত্র নদীর নিম্ন অববাহিকায় বহু প্লাবনভূমি দেখা যায় » 



স্বাভাবিক বাঁধ ( Natural Levee ) 

সংজ্ঞা উৎপত্তি : প্লাবনের পর বস্তুবার নদীর দু - কূল ছাপিয়ে নিম্নভূ মিতে সঞ্চিত হয় দীর্ঘদিন ধরে এই পলি সঞ্চিত হতে হতে নদীর দুই পাশে যে বাঁধের সৃষ্টি হয় , তাকে বলা হয় স্বাভাবিক বাঁধ  

বৈশিষ্ট্য : [ i ] স্বাভাবিক বাঁধ - নদীর গতিপথে সমান্তরালে গঠিত হয় [ i ] এগুলি 1.5 থেকে 2 কিমি চওড়া এবং 2-3 মিটার উঁচু হয় [ ii ] অনেক সময় স্বাভাবিক বাঁধের পশ্চাতে অনেক জলাভূমি সৃষ্টি হয়  

উদাহরণ : ভাগিরথী নদীর পশ্চিম পাড়ে স্বাভাবিক বাঁধ জলাভূমি দেখা যায়

- দ্বীপ ( Delta ) 

সংজ্ঞা উৎপত্তি : নদীর মােহনায় নদীর স্রোতের বেগ কম হওয়ায় নদীবাহিত বস্তুভার ক্রমান্বয়ে সঞ্চিত হয়ে কালক্রমে বাংলা মাত্রাহীন বা গ্রিক অক্ষর A ( delta ) - এর মতাে যে ভূমিরূপ সৃষ্টি হয় , তাকে বলা হয় - দ্বীপ

বদ্বীপ বৈশিষ্ট্য : [ i ] মূল নদী থেকে যেখানে শাখানদী বিভক্ত হয় , সেটি হল - দ্বীপের শীর্ষবিন্দু [ i ] সমভূমির ক্ষীণ প্রবাহ , পর্যাপ্ত বস্তুভার - দ্বীপ ব্যজনী সৃষ্টির প্রধান কারণ  

উদাহরণ : গঙ্গা , ব্রম্মপুত্র - দ্বীপ পৃথিবীর বৃহত্তম - দ্বীপ  


 অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ ( Ox - bow - lake or Horse Shoe Lake ) 

সংজ্ঞা উৎপত্তি : সমভূমি প্রবাহের শেষে নদী সমতলে পৌঁছালে তার ঢাল ক্ষয় ক্ষমতা কমে যায় , নদী তখন এঁকে বেঁকে প্রবাহিত হয় এই সময় নদী অবতল পাড়টিকে ক্ষয় করে এবং উত্তল পাড়ে বাহিত উপাদানের সয়ের ফলে নদীর বাঁক তখন আরও বৃদ্ধি পায় একসময় নদীর বাঁকের মধ্যবর্তী স্থান সংকীর্ণ হয়ে অবশেষে লুপ্ত হয় ফলে পরিত্যক্ত অংশটিতে জল জমে যে হ্রদের সৃষ্টি করে তাকে অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ বলে

 বৈশিষ্ট্য : [ i ] অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ দেখতে ঘােড়ার খুরের মততা [ i ] নদীর নিম্নপ্রবাহে অসংখ্য বাঁক থাকলে তবেই অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ সৃষ্টি হয়

উদাহরণ : ইয়াং - সি - কিয়াং নদীর - দ্বীপ প্রবাহে এইরূপ বহু অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ দেখা যায়   



নদীবাঁক ( Meander ) 

নামকরণ : তুরস্কের বাঁকবহুল ' Meandors ’ নদীর নাম অনুসারে Meander ' কথাটি এসেছে

 সংজ্ঞা উৎপত্তি : সমভূমি প্রবাহে ভূমির ঢাল হ্রাস পাওয়ায় এবং নদীবাহিত বােঝার পরিমাণ বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য নদী এঁকে বেঁকে সর্পিলাকারে প্রবাহিত হয় এইভাবে নদীতে যে অসংখ্য বাঁকের সৃষ্টি হয় , তাকে মিয়েন্ডার বা নদীবাঁক বলে  

বৈশিষ্ট্য : [ i ] নদীবাকের যে অংশে জলস্রোত আঘাত করে সেখানে ক্ষয় হয় এবং বিপরীত অংশে সঞ্চয় হয় [ ii ] নদীবাঁকের সঞ্চয়কে ‘ point bar বলে [ i ] মিয়েন্ডারের ফলে অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদের সৃষ্টি হয়


উদাহরণ : গঙ্গানদীতে অসংখ্য নদীবাঁক দেখা যায়

 


Post a Comment

0 Comments

>